₪ মনের বিভ্রান্তি [post no: 39]


১.
সকাল থেকে ঘর পরিষ্কার করা শেষে চুলায় রান্না বসিয়েছে রাহেলা ৷ কিছুখন পর পর সেখান থেকে উকি দিয়ে ড্রয়িং রুমের দেয়ালে টানানো ঘড়িতে সময় দেখে নিচ্ছে ৷ সবে আড়াইটা বাজে ৷ পাঁচটার ফ্লাইটে ঢাকায় আসবে রাতুল ৷ রাহেলার এক মাত্র সন্তান সে ৷ বছর তিনেক ধরে আছে কাতারে ৷ অনার্স শেষ না করে সে চলে যায় কাতার ৷ জীবিকার সন্ধানে ৷
এত বছর পর ছেলে ঘরে ফিরছে ৷ এ কারনে মনের জমানো আনন্দ ফুটে উঠেছে মায়ের মুখে ৷ অস্থিরতা কাজ করছে তার সব কাজে ৷ ঘন ঘন ঘড়ি দেখছে, আর শেফালিকে বলছে, ‘কিরে শেফা৷ ঘড়ি নষ্ট নাকিরে? দেখতো ঘড়ির ব্যাটারি ঠিক আছে কিনা৷’
শেফা মৃদু হেসে বলে, ‘খালা ঘড়ি ঠিকই আছে৷’
রাহেলা চোখে মুখে অস্থিরতার সহিত বলে, ‘তবুও তুই ঘড়িটা একবার নেড়ে চেড়ে দেখে আয় ৷ মনে হচ্ছে ঘড়ির কাটা আটকে আছে ৷ ঘুরছে না৷’
শেফালি একটু শব্দ করে হেসে ঘড়ি হাতে নিয়ে উল্টিয়ে পাল্টিয়ে দেখে বলল, ‘সব ঠিকই আছে খালা ৷ ধৈর্য্য ধরেন ৷ কয়েক ঘন্টা পরই রাতুল ভাই চলে আসবে৷’
অস্থিরতার সাথে রাগ মিশিয়ে রাহেলা বলল, ‘তিন বছর ধরে ছেলেকে দেখি না ৷ এত বছর ধৈর্য্য নিয়ে থাকার পরেও আবার বলছিস ধৈর্য্য ধরতে৷’
শেফালী রাহেলাকে খালা বলে ডাকলেও তাদের মাঝে রক্তের সম্পর্ক নেই ৷ দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়র মেয়ে শেফালী ৷ ওর ছোট বেলায় বাবা-মা মারা গেলে নিজের কাছে রেখে মানুষ করার দায়িত্ব নেয় রাহেলা ৷ স্কুল কলেজ পেরিয়ে এখন ও সরকারি এক কলেজে ফিন্যান্স নিয়ে পড়ছে ৷ পাশা পাশি এক কোচিং সেন্টারে পড়িয়ে হাত খরচের কিছু টাকা জোগাড় করে নেয় ৷ সেই টাকা থেকে মাস শেষে রাহেলার জন্য শাড়ি আর ঘরের টুকটাক কিছু বাজার সদাইও করে৷
রাতুলের আসার খবরে রাহেলার মত অস্থিরতা ওর ভেতরো প্লাবিত হচ্ছে ৷ কিন্তু ওর চোখে মুখে সেটার কোন ছাপ নেই ৷ রাহেলার চোখের থেকে নিজের চোখ লুকিয়ে বেশ কয়েকবার ঘড়ি দেখছে সে ৷ নিজের মনে বিড়বিড় করে প্রশ্ন তুলছে ৷ ‘ধুর! আজ সময় কেন যাচ্ছে না ৷ মনে হচ্ছে ঘড়িতে মিনিটের কাটা, ঘন্টার মত ঘুরছে৷’
রাতুলের জন্য মনের মধ্যে এমন অস্থিরতা শেফালী প্রথম টের পায় বছর তিনেক আগে ৷ যে দিন রাতুলের ভিসা ফাইনাল হলো ৷ ছেলে চলে যাবে দূর দেশে ৷ মায়ের বুকের থেকে হাজার কোটি মাইল দূরে ৷ এক মাত্র ছেলে, যাকে তার মা ডাকে সাত রাজার ধন বলে৷ সেই সাত রাজার ধনকে বুকে জাপ্টে ধরে মায়ের আহাজারি ৷ মায়ের কান্নায় শক্ত পাথরের মত রাতুল, ঘরের প্রতিটি বস্তুকে শুনিয়ে কাঁদতে লাগল৷
সেদিনের মা ছেলের কান্নার পেছনে দাঁড়িয়ে নিবিড় ভাবে কেঁদেছে শেফালী ৷ কান্নার দৃশ্য দেখে কান্না না ৷ রাতুলের চোখে হঠাৎ-ই পানি দেখে ওর বুকের ভেতরটা কেমন ছ্যাৎ করে উঠে ৷ শেফালী ভাবতে থাকে প্রতিদিনের সেই চেনা শেফা ডাকটা সহজেই আর শোনা হবে না ৷ তার কাছে ওমন অধিকার নিয়ে আর কেউ খাবার চাবে না ৷ কোচিং থেকে পড়া শেষ করে বাসায় ফিরতে সন্ধ্যা হলে রাতুল নামের কেউ তাকে এগিয়ে নিয়ে আসবেনা ৷ মন খারাপের দিনে যত্নের কন্ঠে কেউ বলবে না, চলো শেফা ৷ নদীর পারে থেকে ঘুরে আসি৷
এসব ভেবে ওর মনে প্রথম রাতুলের জন্য অস্থিরতা সৃষ্টি হলো ৷ এবং ভালোবাসার বিষয়টি সে প্রথম ঐ দিনই বুঝতে পারলো ৷ যখন রাতুল মায়ের বুকে থেকে কান্নার সমাপ্তি ঘটিয়ে শেফালীর হাত ধরে ছাদে নিয়ে এসে বলল, ‘তোমাকে ভালোবাসি শেফা ৷ তোমার থেকে দূরে থাকা আমার জন্য অনেক কষ্টের ৷ তুমি আমার নিত্যদিনের অভ্যাস ৷ তোমাকে, আমার আম্মাকে ছাড়া আমি ঐ গরম দেশে কি করে কাটাব বুঝতে পারছি না৷ তুমি ভালো থেকো ৷ মায়ের খেয়াল রাখবে ৷ নিজের যত্নের অবহেলা করবে না ৷’ বলেই শেফালীকে জড়িয়ে ধরে চুমু খায় রাতুল৷
সে স্পর্শের কথা হটাৎ শেফালীর মনে হতেই চোখে মুখে অস্থিরতার সাথে ধরে বসলো লজ্জা ৷ রাহেলা অনেকটা ধমকের স্বরে বলল, ‘কিরে শেফা, খিচুরি রান্না হয়েছে৷ ’
ধমকের কারনে শেফালীর মুখের থেকে লজ্জা অস্থিরতা কোনটি গেল না ৷ বলল, ‘হ্যা খালা ৷ রান্না সব হয়ে গেছে৷ শুধু ওর আসাই বাকি৷’
‘ওর’ এই শব্দটি সোজা কানে শুনলেও দৃষ্টি আড় করে রাহেলা বলে বসল, ‘ওর’ আবার কি ধরনের শব্দ ৷ রাতুল কি তোর জামাই লাগে যে ‘ওর’ বলে ডাকবি৷’
রাহেলার কথার জবাবে শেফালী শুধু ঠোঁট টিপে হাসলো ৷ কোন কড়া কথা কিংবা কষ্টদায়ক কোন কিছুর উত্তরে শেফালী হাসতে শিখেছে ৷ এর কারন তার মন খারাপের সময় পাশে থাকা মানুষটি দূর দেশে ৷ কেউ ওর কষ্ট দূর থেকে বুঝে কাছে এসে সেটি দূর করবে না ৷ কাজেই শেফালীর নিজের মনকে নিজেরই সতেজ করতে হয় ৷ তাই সবার সব কথা মনে গাঁথে না সে৷
হটাৎ-ই শেফালীর মনে হলো বিথি নামের মেয়েটির কথা৷ কয়েক মাস আগে রাতুল রাহেলাকে ফোনে দিয়ে বিথির প্রসঙ্গে অনেক কথা বার্তাই বলেছে ৷ বিথিদের মালিবাগের বাসায় বেশ কয়েকবার গিয়ে দাওয়াতো খেয়ে এসেছে ৷ রাহেলার মুখের থেকে এই মেয়েটির প্রসঙ্গে মাস খানেক ধরে এত কথা শুনছে যে সেদিন শেফা জিজ্ঞাসা করে বসল, ‘খালা, বিঁথি মেয়েটি কে?’
রাহেলা মুখে হাসি ফেলে বলেছিল, ‘রাতুলের ফেসবুক বন্ধু৷ অনেক দিন ধরেই ওদের ফেসবুকে বন্ধুত্ব ৷ তাই আমাকে বিথির ঠিকানা দিয়ে বলল যে বাড়ি ঘর দেখে আসতে ৷ মেয়ের বাবা মায়ের সাথে সৌজন্যমূলক সাক্ষাত করে আসতে ৷ তাই আরকি মেয়েটির বাসায় যাওয়া৷’
সেদিনের বিথির প্রসঙ্গে শোনার পর থেকে শেফালীর মনে কেমন এক চাপা দুশ্চিন্তা কাজ করছে প্রতিনিয়ত৷ ওর শ্যামলা হাস্যজ্জ্বল মুখটা, যে মুখে রাতুলের আগমনে প্রদীপ জ্বলছিল ৷ বিথি মেয়েটির কথা ভেবে সেটি নিভে গেল ধাপ করে ৷ কোন এক ভারি বাতাস মনের জানালা দিয়ে ঢুকে প্রদীপটি হুট করেই নিভিয়ে দিল ৷
ওর মনে হতে লাগল, এই বিথি মেয়েটি রাতুলের ফেসবুক প্রেমিকা ৷ দেশে এসে এই মেয়েকে বিয়ের চিন্তা করছে সে! ভাবতেই চোখের কোণে পানি জমলো৷
রাহেলর দিকে মুখ ফিরিয়ে শেফা বলল, আচ্ছা খালা, ‘বিথি মেয়েটির সাথে কি রাতুল ভাইয়ের কোন......?’
‘জানি না ওদের মধ্যে সম্পর্ক কি ৷ তবে বুঝতে পারি যে রাতুল বিথি মেয়েটিকে পছন্দ করে ৷ আমি মেয়েটিকে আজকে আসতে বলেছি৷’
প্রশ্নের উত্তর রাহেলা গুরুত্বের সাথে না দিলেও যতুটুকু দিল তাতে ভয়ে শেফালীর চোখের কোণে জমা পানি গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ল৷
যথা সাধ্য মত সেই পানি রাহেলার কাছে থেকে লুকাবার চেষ্টা করলো শেফালী ৷ কিছুখন পরই কোলিং বেলের শব্দে রাহেলার বলল, ‘দেখতো দরজা খুলে৷ মনে হয় বিথি মেয়েটি এসেছে৷’
২.
দরজা খোলে বাইরে দাঁড়ানো মেয়েটির দিকে বেশ কিছুখন তাকিয়ে রইলো শেফালী ৷ অল্প বয়স্ক একটি মেয়ে ৷ হয়তো সবে ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছে ৷ ওয়েস্টার্ন ড্রেসে অাধা চুলে সোনালী রঙ করায় বেশ মানিয়েছে মেয়েটিকে ৷ শেফালী দরজা ধরে দাঁড়িয়ে মুগ্ধ হয়ে মেয়েটিকে দেখছে ৷ আর মনে মনে ভাবছে, রাতুলের পাশে মেয়েটিকে দারুন মানাবে ৷ আধুনিকতার সব ছোঁয়া মেয়েটির মাঝে আছে ৷ মেয়েটি কি পারবে রাতুলকে সুখে রাখতে৷
সে মুহূর্তে মেয়েটি বলে বসল, ‘আমি কি ভিতরে আসতে পারি? আমার নাম বিথি৷’
ঘরের ভেতর থেকে রাহেলা উকি দিয়ে বিথিকে দরজায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বলল, ‘আরে মা, ভিতরে এসো৷ বাহিরে দাঁড়িয়ে কেন এসো এসো৷’
ঘরে ঢুকে সোজা রাহেলার কাছে গিয়ে হাসি মুখে সালাম দিলো বিথি ৷ বলল, ‘কেমন আছেন খালা? মুখ ওমন শুকিয়ে আছে কেন?’
‘ভালো আছি মা ৷ ছেলের আসার সময় হয়ে গেছে ৷ বুকের মাঝে আকড়ে ধরার আর তর সইছে না৷’
বিথি মৃদু হাসলো৷
‘তুমি ঘরে গিয়ে বসো ৷ আমি হাতের কাজ সেরে আসছি-বলে রাহেলা পা বাড়ালো রান্না ঘরের দিকে৷’
বাহিরে দরজায় মূর্তির মত দাঁড়িয়ে আছে শেফালী ৷ তার দেহ যেন মূর্তিতে পরিনত হতে সাহায্য করেছে বিথি ৷ রাতুলকে নিয়ে দেখা স্বপ্ন, বাকি জীবন পার করার ছোট ছোট আশা ৷ সব যেন এক সাথে বালু কোণার মত হয়ে তৈরী হয়েছে ওর দেহ মূর্তি৷
রাহেলা রান্না ঘর থেকে শেফা বলে কয়েক বার ডাক দিয়েছে ৷ এতেও যেন ওর পা দরজার কাছে হতে নড়ছে না ৷ মূর্তির মত দাঁড়িয়ে চোখ দিয়ে শুধু বিথিকে দেখছে৷
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে ভালোবাসার চাহিদা থাকে৷ কিন্তু সে চাহিদা সময়ের সাথে সাথে বিশেষ ক্ষেত্র পরিবর্তন করে৷
রাতুলের মধ্যেকার ভালোবাসা আজীবন একই থেকে যাবে ৷ সময়ের পরিবর্তনে হয়তো শেফালীর জায়গায় এসেছে বিথি ৷ বোধ হয় রাতুলের ভালোবাসার জন্য এ সময়টা শেফালীর চেয়ে বিথি-ই শ্রেয়৷
এসব ভেবে জড়ানো পায়ে ঘরে ঢুকে দরজা লাগিয়ে বিথির কাছে এগিয়ে গেল শেফালী ৷ বলল, ‘আপনি চা খাবেন?’
শেফালীর হাতখানা ধরে চেয়ারে বসিয়ে বিথি বলল, ‘আমাকে আপনি করে বলতে হবে না ৷ আমি বয়সে আপনার ছোট ৷ আপনার অনেক কথা শুনেছি রাতুল ভাইয়ার কাছে থেকে ৷ শুনেছি আপনি খুব ভালো গান গাইতে পারেন ৷ আজ আমাকে গেয়ে শুনাবেন প্লিজ৷’
শেফা হ্যা বা না কিছু বলতে যাবে এমন সময় কলিং বেলের আওয়াজ ৷ বেলের এ আওয়াজটি যেন অন্যসবের মত না ৷ কলিং বেলের এ শব্দে যেন ওর মন উতলা করে দিয়েছে ৷ নিজের হৃদপিন্ডের শব্দ স্পষ্টই শুনতে পাচ্ছে সে ৷ আরো শুনতে পাচ্ছে মৃদু শব্দে শেফা নাম ধরে ডাক৷
টেবিলের ওপর রাখা ঘড়িটি-তে চোখ ফেলল ৷ সাড়ে পাঁচটা বেজে গেছে ৷ এ কলিং বেল বাজানো শব্দটি রাতুলেরই ৷ আরো একবার বেল বাজল ৷ তবুও শেফালী চেয়ার ছেড়ে উঠতে পারছে না ৷ আবেগের দড়ি যেন তাকে চেয়ারে বেঁধে রেখেছে ৷ সে দড়ি ছিড়ে উঠতে চাইছে ৷ কোন মতেই পারছে না৷
চেয়ারে বসেই শেফালী আরো একবার বেল বাজার পর দরজা খোলার শব্দ শুনতে পেল ৷ তারপর ওর কানে ভেসে এলো মায়ের আনন্দ অশ্রুর শব্দ ৷ রাতুলের কন্ঠ থেকে ভেসে এলো- ‘কেমন আছো মা? কিছুখন পর আবার শব্দ এলো- কেমন আছো বিথি?’
ওর আবেগের দড়ি যেন এ কথায় খানিকটা ছেঁড়া শুরু করেছে ৷ শেফেলী চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াল ৷ কিন্তু বাইরে বের হলো না ৷ মূর্তির মত টেবিলে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে রইলো৷
এরপর শুনতে পেল পায়ের শব্দ ৷ এ ঘরের দিকেই কোন ভারি পা ফেলে এগিয়ে আসছে ৷ ওর হৃদপিন্ডের কম্পন যেন ক্রমশই বেড়ে চলেছে ৷ কয়েক সেকেন্ড পর শেফালীর সামনে এসে দাঁড়ালো সেই স্বপ্ন, সেই ছোট ছোট ইচ্ছা, সেই সুখ দুঃখের সঙ্গি ৷ রাতুলের দিকে তাকিয়ে ও যেন সমস্ত কিছু ঝাপসা দেখছে৷
রাতুলের শক্ত দুহাত আলিঙ্গন করল শেফলীর কমল গালে ৷ গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে চোখের পানি ৷ রাতুলের আঙ্গুল মুছে দিল সে পানি ৷ তারপর বলল, ‘ওমন শুকিয়েছো কেন?’
ওর ঐটুকুন কথায় শেফার চোখের ঝিরি ঝিরি বর্ষা ভারি হয়ে ঝড়তে শুরু করেছে ৷ সে মুহূর্তে ঘরে এসে ওদের পাশে দাঁড়ালো বিথি ৷ চমৎকার দৃশ্যে অভিভূত হয়ে বলল, ‘রাতুল ভাই, দীর্ঘ দিন প্রিয় মানুষটিকে দেখার খিদে বুঝি মিটেছে৷’
শেফার চোখের থেকে চোখ সরিয়ে বিথির দিকে চেয়ে রাতুল বলল, ‘সাগরের পিপাসা কি আর এক গ্লাস জলে মিটে৷’
শেফালীর মনের প্রদীপ যেন আবার জ্বলতে শুরু করেছে ৷ চোখে ভাসতে শুরু করেছে রাতুলকে নিয়ে ডুবে যাওয়া সেই স্বপ্ন ৷ পশ্চিমা জানালা দিয়ে প্রবেশ করছে সূর্য ডোবার আলো ৷ সে আলো দূর করছে বিথিকে নিয়ে তৈরি হওয়া বিভ্রান্তি...৷ (সমাপ্ত)


লিখাঃ-  মাসায়েখ পনি

Popular posts from this blog

₪ সিনিয়র আপুর সাথে প্রেম [post no:-22]

হ্যাপি কাপল

₪ ছেলেটি মেয়েটাকে অনেক ভালোবসতো [post no:-18]

বড় বোন থাকার ১৫টি মজার দিক

₪ বুদ্ধিমান মানুষ চেনার উপায় [post no:-16]

মাইকেল জ্যাকসন 150 বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন

রিয়্যাক্টর কিং

একটি মেয়ের গল্প

অবহেলা

₪ ছোট বোনের থেকে টাকা ধার [post no:-27]