₪ প্রাক্তন [post no: 38]
আমি চাই তোমার সাথে একদিন হঠাৎ করেই দেখা হয়ে যাক, হঠাৎ করেই আমার অজান্তেই তুমি দেখে ফেলো আমাকে আর সেই পরিচিত নামে আবার নতুন করে একবার নামটি ধরে ডাক দাও।
যখন নামটি ধরে ডাকবে,
তখন অনেক টাই অবাক হয়ে যাবো কারণ তুমি আর আগের মতো নেই। মুখ ভর্তি দাড়ি চুল গুলো কেমন উসখুশকো কেমন একটা পাগলের মতো দেখতে হয়ে গেছো, আর যে চোখের দিকে তাকিয়ে সব অবহেলা গুলো চোখ বুঝে মেনে নিতাম সেই চোখের নিচে কি পরিমাণ কালি জমে গেছে।
যে কেউ দেখলে বলবে কত বছর মনে হয় ঘুমাওনি তুমি, এমন অগোছালো হওয়ার কারণ কি?
হঠাৎ বলে উঠবো কারণ তুমি তো পারফেক্ট মানুষ তোমার কি এমন হলে চলবে বলো তো।
তুমি সব সময় বলতে মিমি পারফেক্ট না হলে মানুষের সাথে মিশবে কি করে, তোমাকে নিয়ে তো বন্ধু মহলে যাওয়া যায় না, কিসব পড়ে এসো পড়ো আমার সাথে দেখা করতে কখনও দেখেছো। আমি আমার মতো আছি সেই আগের মতো,
শুধু সময়ের পরিবর্তনে তুমি বদলে গেছো।
পাশের ছেলে টিকে দেখে অবাক হচ্ছো, অবাক হয়ে যাওয়ার'ই কথা সে তোমার চেয়ে বেশি পারফেক্ট তাই না, আল্লাহ যা করে ভালোই করে দেখছো.বাবা মায়ের মতে ওকে বিয়ে করেছি কিছু দিন আগে।
সে সরকারি কলেজের একজন প্রফেসর হিসেবে আছেন,
জানো আমাকে কারো কাছে পরিচিয় করিয়ে দিতে গেলে লজ্জায় পড়ে যায় না, উল্টো আমাকে নিয়ে তাদের কাছে গর্ব করে,
আমার সম্মান টুকু আমাকে দেয় বলো তো একটা মেয়ে এরচেয়ে বেশি কি চায় জীবনে।
যখন প্রায় তোমাকে বলতাম চলো না একটু নদীর পাড়ে একসাথে হাটতে যাই, তখন তুমি আমার রুচির কথা বলতে খুব কষ্ট পেতাম তখন,
আর ঘৃণা নিয়ে বলতে তোমাকে নিয়ে ঘুরতে গেলে মানুষ হাসবে বুঝলে।
জানো সে কখনও অন্যের কথা চিন্তা করে না,
আমাকে কিভাবে খুশি রাখবে তা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, আমাকে নিয়ে প্রায় ঘুরতে যায় অনুষ্ঠানে যায়, সে কখনও ডাইভার অপেক্ষা করে না দরজা খুলে দিবে বলে, সে আগে নিচে নেমে দরজা খুলে হাত বাড়িয়ে দেয়।
আর কি চাওয়া পাওয়া থাকে বলো তো জীবনে,
আমি কখনও পারফেক্ট কাউকে চাইনি। চেয়েছি সাদা মাটা একজন মানুষকে,যে কখনও ছোট ছোট বিষয়ের জন্য আমাকে ছোট করবে না হা আমি পেয়েছি তাকে।
শেষ একটা কথা কখনও কারো চেহেরা পোশাক পরিধান দেখে বিচার করো না,
ঠিক জায়গায় তুমি ঠকে যাবে বিশ্বাস না হলে মিলিয়ে নিও।
লেখাঃ- ঈশিকা জাহান মিম
যখন নামটি ধরে ডাকবে,
তখন অনেক টাই অবাক হয়ে যাবো কারণ তুমি আর আগের মতো নেই। মুখ ভর্তি দাড়ি চুল গুলো কেমন উসখুশকো কেমন একটা পাগলের মতো দেখতে হয়ে গেছো, আর যে চোখের দিকে তাকিয়ে সব অবহেলা গুলো চোখ বুঝে মেনে নিতাম সেই চোখের নিচে কি পরিমাণ কালি জমে গেছে।
যে কেউ দেখলে বলবে কত বছর মনে হয় ঘুমাওনি তুমি, এমন অগোছালো হওয়ার কারণ কি?
হঠাৎ বলে উঠবো কারণ তুমি তো পারফেক্ট মানুষ তোমার কি এমন হলে চলবে বলো তো।
তুমি সব সময় বলতে মিমি পারফেক্ট না হলে মানুষের সাথে মিশবে কি করে, তোমাকে নিয়ে তো বন্ধু মহলে যাওয়া যায় না, কিসব পড়ে এসো পড়ো আমার সাথে দেখা করতে কখনও দেখেছো। আমি আমার মতো আছি সেই আগের মতো,
শুধু সময়ের পরিবর্তনে তুমি বদলে গেছো।
পাশের ছেলে টিকে দেখে অবাক হচ্ছো, অবাক হয়ে যাওয়ার'ই কথা সে তোমার চেয়ে বেশি পারফেক্ট তাই না, আল্লাহ যা করে ভালোই করে দেখছো.বাবা মায়ের মতে ওকে বিয়ে করেছি কিছু দিন আগে।
সে সরকারি কলেজের একজন প্রফেসর হিসেবে আছেন,
জানো আমাকে কারো কাছে পরিচিয় করিয়ে দিতে গেলে লজ্জায় পড়ে যায় না, উল্টো আমাকে নিয়ে তাদের কাছে গর্ব করে,
আমার সম্মান টুকু আমাকে দেয় বলো তো একটা মেয়ে এরচেয়ে বেশি কি চায় জীবনে।
যখন প্রায় তোমাকে বলতাম চলো না একটু নদীর পাড়ে একসাথে হাটতে যাই, তখন তুমি আমার রুচির কথা বলতে খুব কষ্ট পেতাম তখন,
আর ঘৃণা নিয়ে বলতে তোমাকে নিয়ে ঘুরতে গেলে মানুষ হাসবে বুঝলে।
জানো সে কখনও অন্যের কথা চিন্তা করে না,
আমাকে কিভাবে খুশি রাখবে তা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, আমাকে নিয়ে প্রায় ঘুরতে যায় অনুষ্ঠানে যায়, সে কখনও ডাইভার অপেক্ষা করে না দরজা খুলে দিবে বলে, সে আগে নিচে নেমে দরজা খুলে হাত বাড়িয়ে দেয়।
আর কি চাওয়া পাওয়া থাকে বলো তো জীবনে,
আমি কখনও পারফেক্ট কাউকে চাইনি। চেয়েছি সাদা মাটা একজন মানুষকে,যে কখনও ছোট ছোট বিষয়ের জন্য আমাকে ছোট করবে না হা আমি পেয়েছি তাকে।
শেষ একটা কথা কখনও কারো চেহেরা পোশাক পরিধান দেখে বিচার করো না,
ঠিক জায়গায় তুমি ঠকে যাবে বিশ্বাস না হলে মিলিয়ে নিও।
লেখাঃ- ঈশিকা জাহান মিম