Posts

Showing posts from February, 2019

₪ ছেলেটি মেয়েটাকে অনেক ভালোবসতো [post no:-18]

Image
ছেলেটি মেয়েটাকে অনেক ভালোবসতো কিন্তু কোনদিন বলার সাহস পায়নাই কারন মেয়েটি আগ বাড়িয়ে ছেলেটিকে বলতো আমার বয় ফ্রেন্ড আছে বা তার বয় ফ্রেন্ড সম্পর্কে অনেক কথাই বলতো। একদিন মেয়েটি ছেলেটিকে ডাক দিয়ে বলল --  মেয়ে : দোস্ত কালকে তো ভ্যালেন্টাইনস ডে কালকের জন্য কি   প্লান করছিসস? ছেলে : হ্যা অবশ্যই, কালকে ঘুমের বড়ি খেয়ে সারাদিন  ঘুমাবো... মেয়ে : ঘুমাতে হবে না কালকে, আমার বয় ফ্রেন্ডের সাথে তোকে পরিচয় করিয়ে দিব কালকে তোর অনেক কাজ আছে। ছেলে : দোস্ত আমি কালকে বের হতে পারবোনা sry... মেয়ে: তুই না বের হলে আমিও বের হবো না..। আর আমি কালকে বের না হলে আমার বয় ফেন্ডের সাথে ব্রেকআপও হয়ে যেতে পারে.. তুই কি চাস আমার ব্রেকআপ হোক.? ছেলে : না তা চাইবো কেন? আচ্ছা যা যাব. তবে একটা শর্তে.. মেয়ে :কি শর্ত? ছেলে :তোরা যখন ঘুরবি তোদের সাথে আমি যেতে পারবোনা.. মেয়ে :ওকে..ওকে সমস্যা নানা। তবে প্লিজ ঐ লাল পাঞ্জাবিটা পড়িস কিন্তু... আচ্ছা আমি আসি... ছেলে :আচ্ছা যা.. ছেলেটা অনেক দ্বিধার মধ্যে পড়ে গেল, যাবে নাকি যাবেনা ,মেয়েটার কথা ভাবলে যেতে মন চায়.. কারণ মেয়টাকে তো অনেক ভালোবাসে আবার মেয়েট

₪ নেলসন মেন্ডেলার ১০ টি উক্তি [post no:-17]

Image
          নেলসন মেন্ডেলার ১০ টি উক্তি শিক্ষা : “Education is the most powerful weapon which you can use to change the world.” “শিক্ষা সবচেয়ে শক্তিশালী একটা অস্ত্র, যা তুমি বিশ্বের পরিবর্তনে ব্যবহার করতে পার।” সম্ভাবনা :  “It always seems impossible until it’s done.” কোন কিছু করার আগে পর্যন্ত সব সময় অসম্ভবই মনে হয়।” দায়িত্ব :  “When a man has done what he considers to be his duty to his people and his country, he can rest in peace.” “যখন একজন মানুষ তার দেশ ও জাতির প্রতি তার দায়িত্ব ঠিক ঠাক পালন করতে পারে, তবেই শান্তিতে মরতে পারে।” মেধা : A Good head and heart are always a formidable  combination.” “একটি মেধাবী মস্তিষ্ক এবং ভালো মনের সমন্বয় সবসময়ই দুর্দান্ত।” বর্ণবাদ : “We are fighting for a society where people will cease thinking in terms of colour.” “আমরা এমন একটি সমাজের জন্য যুদ্ধ করছি যেখানে মানুষের বর্ণ নিয়ে কেউ চিন্তা করবেনা।” লক্ষ্য : “After climbing a great hill, one only finds that there are many more hills to climb.”          

₪ বুদ্ধিমান মানুষ চেনার উপায় [post no:-16]

Image
                বুদ্ধিমান মানুষ চেনার উপায় বুদ্ধিমান ব্যক্তির হৃদয় সাধারণত অত্যন্ত কোমল হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে ছেলেমানুষি তাদের অন্য সবার থেকে আলাদা করে তোলে। বুদ্ধিমান মানুষরা বিশ্বাস নয়, যুক্তি এবং তথ্যের ভিত্তিতে কথা বলেন। কোনো বিষয় জানা না থাকলে ‘জানি না’-এ কথাটা বুদ্ধিমান ব্যক্তি সহজেই স্বীকার করে নেন। তারা অযথা পাণ্ডিত্য প্রদর্শনের চেষ্টা করেন না। অন্যের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো বুদ্ধিমান মানুষের লক্ষণ। বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা নিজের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেন। বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের প্রশ্ন প্রতিটি মানুষকে ভাবিয়ে তুলবে। বুদ্ধিমান ব্যক্তির মনে বেশি প্রশ্ন থাকে। বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা অনেক সময়েই ছিদ্রাণ্বেষী হয়ে থাকেন। সাধারণত বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা উদার হৃদয়ের হয়ে থাকেন। বুদ্ধিমানরা কোনো না কোনো নেশায় আসক্ত থাকে। সেটা ছবি তোলা বা বই পড়ার নেশাও হতে পরে। এরা ব্যস্ত শপিং মলেও মোবাইল খুলেও প্রয়োজনীয় পড়াশোনা করতে পারেন। গান-বাজনা শেখার প্রতি আগ্রহ দেখা যায় বুদ্ধিমানদের। অপ্রয়োজনীয় কোন তথ্য বুদ্ধিমানরা মাথায় রাখতে চান না।

₪ তুমি যা বিশ্বাস করতে শেখো একদিন তুমি তাই হয়ে উঠবে। [post no:-15]

Image
বিশাল এক পাহাড়ের উপরে এক ঈগল বাসা বানিয়েছিলো। ঈগলের বাসায় ছিলো তার পাড়া দুইটি ডিম। প্রতিদিন সকালে সে এগুলো রেখে খাবারের খোঁজে উড়ে যেত বাইরে। একদিন ঈগল যখন বাসার বাইরে ছিলো তখন ভূমিকম্পে গোটা পাহাড়টাই নড়ে উঠলো। এতে ঈগলের একটি ডিম বাসা থেকে ছিটকে পড়ে গেল। গড়াতে গড়াতে সেই ডিম এসে পড়লো পাহাড়ের নিচে এক মুরগীর বাসার সামনে। মুরগী ডিমটিকে নিজের বাসায় নিয়ে এলো, অন্যান্য ডিমের সাথে রাখল। যত্ন করে তাতে তা দিতে থাকলো। একদিন সেই ডিম ফুটে ঈগলের একটি সুন্দর বাচ্চাও বের হলো। মুরগীর বাচ্চাদের সাথেই ঈগলের বাচ্চাটি বড় হয়ে উঠতে লাগলো। আকাশে একদিন ঈগলের ঝাঁককে উড়ে যেতে দেখে সে অন্য মুরগীদের বললো, ‘ইস, আমিও যদি তাদের মত উড়ে বেড়াতে পারতাম!’ এক মুরগী হেসে উত্তর দিলো, ‘তুমি কিভাবে উড়বে? তুমি তো মুরগী এবং মুরগী কখনো উড়ে না।’ ঈগল মাঝে মাঝেই ঈগলের ঝাঁক উড়ে বেড়াতে দেখতো এবং স্বপ্ন দেখতো সেও তাদের মতই উড়ে বেড়াবে। কিন্তু প্রতিবার সে তার স্বপ্নের কথা জানালে মুরগীরা বলতো যে এটা একেবারেই অসম্ভব। মুরগীর এই কথাটিই ঈগল বিশ্বাস করতে শিখলো এবং তার জীবনটা বাকী মুরগীদের মতই কাটিয়ে দিলো। অনেক দিন এভাবে কাটানোর পর একদি

খালি পেটে বাদাম ধরে রাখবে আপনার যৌবন [post no :-14]

Image
      খালি পেটে বাদাম ধরে রাখবে আপনার যৌবন বাদাম কী ওজন কমানোর কোন গোপন রহস্য। বেশ কয়েকটি জরিপে বেশি পরিমাণ বাদাম খাওয়া (দিনে ২/৩ বার) এবং ওজন কমে যাওয়ার মধ্যে একটি সম্পর্ক প্রমাণিত হয়েছে। বেথ ইজরায়েল মেডিকেল সেন্টারের গবেষকরা ২০১০ সালে ২০ জন স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে ছোট একটি জরিপ পরিচালনা করেন। এতে দেখা যায় নাস্তার সময় কিছু আখরোট খেলে দুপুরের খাবার সময় পেট ভরাভরা লাগে, ফলে কম খাওয়া সম্ভব হয়। ক্যালরি কম খাওয়া হলে ওজন হ্রাসে সহায়তা হয়। বাদাম খেলে যেহেতু পেট ভরাভরা লাগে, তাই তো কম ক্যালরি খাওয়ার ব্যাপারে সহায়ক হবে। বাদামে থাকে পর্যাপ্ত চর্বি ও প্রোটিন এবং এর চর্বির প্রায় পুরোটাই অসম্পৃক্ত ধাঁচের অর্থাৎ স্বাস্থ্যকর। এতে ভিটামিন বেশি না পাওয়া গেলেও পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম আছে। তাছাড়াও ম্যাগনেসিয়াম সহ প্রয়োজনীয় আরো কিছু খনিজ এতে রয়েছে। খাদ্য নিয়ন্ত্রণ যারা করেন, তারা ক্যালরি বেড়ে যাওয়ার ভয়ে বাদামের চর্বি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। বাদামে শর্করা সামান্যই আছে। ফলে বাদাম খেলে ওজন বাড়বে না। ১.৫ আউন্স বাদামে বিদ্যমান পুষ্টি (গ্রাম হিসেবে):  সাধারণ বাদাম:-      

মুডসুইং [post no:-13]

Image
                                   মুডসুইং       মেয়েদের হরমোন এর ওঠানামা ছেলেদের থেকে কিছুটা জটিল ধরণের। একে ‘রোলার কোস্টার রাইড’ এর সাথেও তুলনা করা যায়। সাধারণত মেয়েদের মুড একটা নির্দিষ্ট প্যাটার্নে চেঞ্জ হয়। মেয়েদের Monthly Cycle সম্পর্ক এ কিছুটা হলেও সবাই জানে আশা করি। এই সাইকেলের জন্য দায়ী প্রধান দুটি হরমোন হচ্ছে Estrogen এবং Progesteron। এটা চারটা সপ্তাহে বিভক্ত। প্রত্যেকটা সপ্তাহের একটু ছোট বিবরণ দেব। প্রথম সপ্তাহ (বসন্ত):- এই সপ্তাহে Estrogen এর মাত্রা বাড়তে থাকে। তাই মেয়েরা এই সময় আশাবাদী এবং উদ্যমী থাকে। আগের সপ্তাহের বিভীষিকা ভুলে দেহের সাথে মন ও নতুন করে উদ্যম সঞ্চয় করে। দ্বিতীয় সপ্তাহ (গ্রীষ্ম) :- Estrogen সর্বোচ্চ থাকে এই সপ্তাহে। ফলাফল, স্বর্গীয় সৌন্দর্য, অবারিত উদ্যম, আর অনেক অনেক পজিটিভিটি এবং কনফিডেন্স থাকে মেয়েদের ভিতর। এই সপ্তাহটা মেয়েদের জন্য সবথেকে আনন্দের। A secret boys ; if any girl ever told u that u r the best thing that happened in her life, its a lie. this week is the best thing in our life! তৃতীয় সপ্তাহ (শরৎ) :- এই সপ্তাহে Estroge

ভ্যালেন্টাইন ডে [post no:-12]

Image
                               ভ্যালেন্টাইন ডে গল্পটা আমার এক বন্ধুকে নিয়ে। কাল ১৪ই ফেব্রুয়ারি।বিশ্বভালোবাসা দিবস।  বিকাল বেলায় আমি আর আমার বন্ধু মেহেদি , কলেজ মাঠে বসে আছি। --- দোস্ত আমাকে ৫০০০ টাকা দিস তো বিকালে।( মেহেদি) --- টাকা চাইতে হবে কেনো? আমার বিকাশের পাসওয়ার্ড জানিস না? তুলে নিস। (আমি) --- দোস্ত তুই আমার খুব বড় একটা উপকার করলি রে। (মেহেদি) --- আরে এইটা কোনো বিষয় হলো। তো কি এমন জরুরি দরকার তোর ? কি করবি টাকা দিয়ে? (আমি) --- কালকে ভেলেন্টাইনস ডে না? রিয়া কে নিয়ে ঘুরতে যাবো। অনেক কষ্ট রাজি করিয়েছি ওকে। ৪ বছর ধরে আমাদের প্রেম অথচ এতদিনে একটা কিস পর্যন্ত করতে দেয়নি। এইবার বুজবো মজা। কালকের দিনটা আমি ওর কাছ থেকে চেয়ে নিয়েছি। অনেক কষ্ট করে ম্যানেজ করেছি। যা করার কালকেই করতে হবে। এইটাই সুযোগ।(মেহেদি) --- কি বলিস এইগুলা? আচ্ছা একটা সত্য কথা বলতো। তুই কি সত্যি রিয়া কে বিয়ে করবি? (আমি) --- হাহাহা। কি যে বলিস না। কালকের পর থেকে ওর সাথে আমার কোনো সম্পর্কই থাকবেনা। শুধু কালকের দিনটার জন্য অপেক্ষায় আছি। সেই জন্যই তো তোর কাছ থেকে এতগুলো টাকা নিলাম। (মেহেদি) মেহেদির কথা শুনে

এক চালাক ব্যক্তি [ post no: 11 ]

Image
 এক চালাক ব্যক্তি কয়েকজন লোকের উদ্দেশ্যে একটি মজার জোকস বললেন।এটি শুনে সবাই পাগলের মতো হাসতে লাগলো। কিছুক্ষন পর লোকটি সবার উদ্দেশ্যে আবার সেই একই জোকসটি বললেন।এবারও তাদের মধ্যে কয়েকজন লোক হাসলেন ও বাকীদের আর হাসি আসলো না। এরপর সেই চালাক ব্যক্তি একই জোকস বার বার বলতে লাগলেন। শেষে এমন অবস্থা হলো সে বার বার একই জোকস শুনে হাসার মতো আর কেউ থাকলো না। এবার তিনি মুচকি হাসলেন এবং সবার উদ্দেশ্যে বললেন, দেখো। তোমরা একই জোকস শুনে বার বার হাসতে পারো না। তাহলে কেন তোমরা জীবনে পাওয়া কোন একটা কষ্টের জন্যে দিনের দিন কাঁদতে থাকো? ______________ (সংগ্রহীত) 

বয়স্ক রাজমিস্ত্রী [ post no: 10 ]

Image
একজন বয়স্ক রাজমিস্ত্রী তার কাজ থেকে অবসর নিতে চাইলো। তাই সে তার মালিকের কাছে গিয়ে বললো,’বস,আমি এই বাড়ি বানানোর কাজ থেকে অবসর নিয়ে আমার স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের সাথে সময় কাটাতে চাই।‘ তার মালিক এতে কিছুটা দুঃখ পেল কারন সে ছিলো সবচেয়ে দক্ষ ও কর্মঠ রাজমিস্ত্রী। সে বললো,'ঠিক আছে,কিন্তু তুমি কি চলে যাওয়ার আগে আর একটি মাত্র বাড়ি বানাতে আমাদের সাহায্য করবে?’ বয়স্ক রাজমিস্ত্রী এই প্রস্তাবে স্বানন্দে রাজী হয়ে গেল। কিন্তু কাজ শুরু করার পর দেখা গেল তার মন সেখানে ছিল না এবং সে সবসময় তার অবসরের কথা ভেবে অন্যমনস্ক থাকতো। সবসময় সে বাড়ির চিন্তা করতো।তাই এর আগে যত কাজ সে করেছিলো এই কাজটাই তার করা সবচেয়ে খারাপ কাজ হয়ে গেল। যখন সে বাড়িটি তৈরী করা শেষ করলো তখন তার মালিক বাড়িটি দেখতে এলো এবং বৃদ্ধের হাতে বাড়ির চাবি দিয়ে বললো,’এটা এখন থেকে তোমার বাড়ি,তোমার প্রতি আমার উপহার।' এই কথা শুনে বৃ্দ্ধ আফসোস করে উঠলো! সে মনে মনে ভাবলো,'হায় হায়!যদি আমি শুধু একবার জানতাম যে আমি আমার নিজের বাড়ি তৈরী করছি! তাহলে এটা আমার জীবনে করা সবচেয়ে ভাল কাজ হতো!' বাস্তবেও আমরা প্রতিটা দিন আমাদের জীবনকে এই

রাগ

Image
ছোট্ট এক ছেলে ছিলো প্রচন্ড রাগী। তাই দেখে বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি ব্যাগ দিল এবং বললো যে, যতবার তুমি রেগে যাবে ততবার একটা করে পেরেক আমাদের বাগানের কাঠের বেড়াতে লাগিয়ে আসবে। প্রথমদিনেই ছেলেটিকে বাগানে গিয়ে ৩৭ টি পেরেক মারতে হলো। .... পরের কয়েক সপ্তাহে ছেলেটি তার রাগকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আনতে পারে তাই প্রতিদিন কাঠে নতুন পেরেকের সংখ্যাও ধীরে ধীরে কমে এলো। সে বুঝতে পারলো হাতুড়ী দিয়ে কাঠ বেড়ায় পেরেক বসানোর চেয়ে তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করা অনেক বেশি সহজ। শেষ পর্যন্ত সেই দিনটি এলো যেদিন তাকে একটি পেরেকও মারতে হলো না। সে তার বাবাকে এই কথা জানালো। তারা বাবা তাকে বললো এখন তুমি যেসব দিনে তোমার রাগকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারবে.... সেসব দিনে একটি একটি করে পেরেক খুলে ফেলো। অনেক দিন চলে গেল এবং ছেলেটি একদিন তার বাবাকে জানালো যে সব পেরেকই সে খুলে ফেলতে সক্ষম হয়েছে।তার বাবা এবার তাকে নিয়ে বাগানে গেল এবং কাঠের বেড়াটি দেখিয়ে বললো.. 'তুমি খুব ভাল ভাবে তোমার কাজ সম্পন্ন করেছো,এখন তুমি তোমার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারো কিন্তু দেখো, প্রতিটা কাঠে পেরেকের গর্ত গুলো এখনো রয়ে গিয়েছে। কাঠের বেড়াটি ক

মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজান্ডার

Image
মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজান্ডার তার সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন "'আমার মৃত্যুর পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।" আমার প্রথম ইচ্ছা হচ্ছে, "শুধু আমার চিকিৎসকরাই আমার কফিন বহন করবেন।" আমার ২য় ইচ্ছা হচ্ছে, " আমার কফিন যে পথ দিয়ে গোরস্থানে যাবে সেই পথে আমার অর্জিত সোনা ও রুপা ছড়িয়ে থাকবে।" আর শেষ ইচ্ছা হচ্ছে, "কফিন বহনের সময় আমার দুইহাত কফিনের বাইরে ঝুলে থাকবে।' তার সেনাপতি তখন তাঁকে এই বিচিত্র অভিপ্রায় কেন করছেন প্রশ্ন করলেন। দীর্ঘ শ্বাস গ্রহণ করে আলেকজান্ডার বললেন, 'আমি দুনিয়ার সামনে তিনটি শিক্ষা রেখে যেতে চাই। ১. আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন করতে এই কারনে বলেছি যে যাতে লোকে অনুধাবন করতে পারে যে চিকিৎসকেরা কোন মানুষকে সারিয়ে তুলতে পারে না। তারা ক্ষমতাহীন আর মৃত্যুর থাবা থেকে রক্ষা করতে অক্ষম।' ২. গোরস্হানের পথে সোনা- দানা ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে এটা বোঝানোর জন্য যে সোনা-দানার একটা কণাও আমার সঙ্গে যাবে না।এগুলো পাওয়ার জন্য সারাটা জীবন ব্যয় করেছি কিন্তু নিজের সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে পারছি না।মানুষ বুঝুক এসবের পেছনে ছোটা স

বড় বোন থাকার ১৫টি মজার দিক

Image
বড় বোন থাকার ১৫টি মজার দিক ভাই বোন থাকলে বিশেষ করে বড় ভাইবোন থাকলে অনেক ধরণের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। অসুবিধা যে নেই তাও বলবো না। কিন্তু সুবিধাই অনেক বেশি। বিশেষ করে বড় একটি বোন থাকলে এমন অনেক ধরণের বিষয়ে সাহায্য পাবেন যা অন্য কারো কাছ থেকে পাওয়া সম্ভব নয়। যখন ভাইবোনের সাথে কোনো বিষয় নিয়ে ঝগড়া বেঁধে যায় তখন অনেকেই মনে করেন বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান হওয়াটাই মনে হয় ভালো ছিল। কিন্তু আসলেই কি তাই? যারা বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান তারা কিন্তু বলবেন অন্য কথা। ভাই বোন থাকলে বিশেষ করে বড় ভাইবোন থাকলে অনেক ধরণের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। অসুবিধা যে নেই তাও বলবো না। কিন্তু সুবিধাই অনেক বেশি। বিশেষ করে বড় একটি বোন থাকলে এমন অনেক ধরণের বিষয়ে সাহায্য পাবেন যা অন্য কারো কাছ থেকে পাওয়া সম্ভব নয়। জানতে চান একজন বড় বোন থাকার মজার দিকগুলো? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক। ১) বড় বোন থেকে জীবন সম্পর্কে ভালো উপদেশ পাওয়া যায় যখনই আপনি জীবনের কোনো ক্ষেত্রে আটকে যাবেন আপনার বড় বোন কিন্তু বিনা স্বার্থে আপনাকে ভালো কিছু উপদেশ দিতে পারবেন। আপনার ছোটবেলার স্কুল ভীতি থেকে শুরু করে প্রথম প্রেমের সম্পর্ক সম্বন্ধে

ববা ছেলের গল্প

            ববা ছেলের গল্প  একবার এক বাবা নিজের ছেলের সাথে দেখা করতে শহরে এল। গিয়ে দেখলো, তার ছেলের সাথে একটা খুব সুন্দরী মেয়েও থাকে। রাতে তিন জন যখন এক সাথে ডিনার টেবিলে বসলো, বাবা জিজ্ঞেস করলো-- বাবা :- তোর সাথে এই মেয়েটি কে রে ? ছেলে :- বাবা, ও আমার রুম পার্টনার, আমার সাথে থাকে।তুমি এটা নিয়ে কী ভাবছ, সেটা আমি জানি।কিন্তু আমাদের দুজনের মধ্যে সে রকম কোন সম্পর্কই নেই।আমাদের দুজনের আলাদা আলাদা কামরা, আলাদা আলাদা বেড | আমরা দু'জন শুধু খুব ভাল বন্ধু। বাবা :- ঠিক আছে। পরের দিন বাবা নিজের গ্রামে চলে গেল এক সপ্তাহ পর... মেয়েটি ছেলেটিকে বলল -- মেয়ে :- শোনো, গত রবিবার তোমার বাবা যে প্লেটে ডিনার করেছিলেন, ওই প্লেটটা খুঁজে পাচ্ছি না, আমার সন্দেহ।তোমার বাবাই এটা নিয়ে গেছেন। ছেলেটি রেগে গিয়ে বলল-- ছেলে :- শাট আপ এসব কী কথা, তুমি কি আমার বাবাকে চোর বলছো ? মেয়ে:-- তা না | কিন্তু, তুমি একবার তোমার বাবাকে জিজ্ঞেস করেই দেখো না, জিজ্ঞেস করতে আপত্তি কিসের? ছেলে:- OK, আমি জিজ্ঞেস করব... পরদিন ছেলে বাবাকে একটা ই-মেল পাঠালো..তাতে লিখলো-- আমি এটা বলছি না যে আপনি আমাদের

ইচ্ছেশক্তি

Image
ছেলেটার বয়স যখন ৮ বছর, মাউন্ট এভারেস্টের ছবি দেখিয়ে তার বাবা বলেছিলো, এর চুড়ায় উঠতে পারবে তুমি? ছেলেটা বুঝে হোক আর না বুঝে হোক, সেদিন বলেছিলো হ্যা, সে "পারবে"! স্কুল জীবন শেষে বৃটিশ আর্মির এয়ার ডিভিশনে যোগ দেয় ছেলেটা। মনের ভেতর হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে দাঁড়িয়ে বিজয়ীর চিৎকার দেয়ার ইচ্ছে তখনো দমে যায়নি। এর ভেতর একদিন ঘটে গেলো দুর্ঘটনা। জাম্বিয়াতে ফ্রি ফল প্যারাশুটিং করার সময় মারাত্মক আঘাত পায় সে, শিরদাঁড়ার তিনটা কশেরুকা ভেঙে যায় তার। ডাক্তার জানিয়ে দেয়, এজীবনে আর সে হাঁটতে পারবেনা কোনোদিন। হুইলচেয়ারে কাটিয়ে দিতে হবে বাকিটা জীবন। আর্মির চাকরি চলে যায় তার। সামনে বাকিটা জীবন পঙ্গুত্বের অভিশাপ নিয়ে কাটিয়ে দেয়ার প্রতীক্ষা। স্রেফ অদম্য ইচ্ছাশক্তি থেকে ছেলেটা ১ বছরের ভেতর হুইলচেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ায়, হাঁটতে শুরু করে সে। এরপর দৌঁড়ানো শুরু করে। ডাক্তারদের সব ভবিষ্যৎবাণী মিথ্যে প্রমাণ করে দেয় ছেলেটি। উঠে দাঁড়ানোর জাস্ট ৬ মাসের মাথায় ছেলেটা মাউন্ট এভারেস্ট জয় করে ফেলে, ২৩ বছর বয়সে। ছেলেটাকে আমরা সকলেই চিনি Man Vs Wild অনুষ্ঠানের সু

মাইকেল জ্যাকসন 150 বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন

Image
মাইকেল জ্যাকসন 150 বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। কারো সাথে হাত মেলাবার সময় দস্তানা পরতেন, মুখে মাস্ক লাগাতেন। নিজের দেখাশোনা করার জন্য বাড়িতে 12 জন ডাক্তার নিযুক্ত করে ছিলেন,যারা তার মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত প্রতিদিন পরিক্ষা করতো।খাবার ল্যাবরেটরিতে পরিক্ষা করে খাওয়ানো হত।  প্রতিদিন ব্যায়াম করানোর জন্য 15 জন লোক ছিল। মাইকেল জ্যাকসন 150 বছর বেঁচে থাকার লক্ষ্যে এগিয়ে চলে ছিলেন। Oxygen যুক্ত বেডে ঘুমাতেন। নিজের জন্য Organ Donar রেডি করে রেখেছিলেন।যাদের সমস্ত খরচ নিজে বহন করতেন,যাতে হঠাৎ দরকার পড়লেই তারা Kidney, Lungs,Eye etc organ মাইকেলকে দিতে পারে।  পারলেন না হেরে গেলেন। মাত্র 50 বছরে জীবনে। 25th June 2009 সালে ওনার হৃৎপিণ্ড স্তব্ধ হয়ে গেল। নিজের ঘরে থাকা 12 জন ডাক্তারের চেষ্টা কোনো কাজেই লাগলনা। Los Angeles, California র সমস্ত ডাক্তার একত্রে চেষ্টা করেও তাকে বাঁচাতে পারলেন না। জীবনের শেষ 25 বছর ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া একপাও চলতেন না। যে নিজেকে 150 বছর বাঁচার স্বপ্ন দেখাতেন। তার স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল। মাইকেল জ্যাকসনের অন্তিমযাত্রা 2.5 million লোক Live দেখেছিল,যেট

অবহেলা

Image
                         অবহেলা     অনলাইনে আসার পরেই যার ম্যাসেজের রিপ্লাইটা সবার আগে দেওয়া হতো। এক ঘন্টা যার সাথে ম্যাসেজিং না করলে মনের ভেতর চিনচিন ব্যাথা করতো। যার ম্যাসেজের রিপ্লাই পেতে এক মিনিট দেরি হলে, চোখে জল টলমটল করতো। কোন এক কারণে, একটা সময় তার সাথে ম্যাসেজিং বন্ধ হয়ে যায়। এক ঘন্টা থেকে দশ ঘন্টা, দশ ঘন্টা থেকে চব্বিশ ঘন্টা, তারপর এক দিন, এক সপ্তাহ, একমাস, এভাবে ঐ আইডির ম্যাসেজ গুলা ধীরে ধীরে পিছনের দিকে চলে যায় আচ্ছা ম্যাসেজিং পিছনে চলে যাওয়ার পর ঐ মানুষটাও কী মন থেকে পিছনের দিকে চলে যায়?? দুইজনের কোন একজন, প্রতি মিনিটে, প্রতি ঘন্টায়, প্রতি সপ্তাহে, ওপাড়ে থাকা মানুষকে ম্যাসেজ পাঠানোর জন্য ইনবক্সে অনেক কথা লিখে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোন এক অজানা কারণে ম্যাসেজ গুলা আর সেন্ড করা হয় না হঠাৎ কোন এক রাতে যখন বুকের বাম পাশে প্রচন্ড ব্যাথা হয়, তখন একটা ম্যাসেজ দিয়ে খুব জানতে ইচ্ছা করে ওপাড়ে থাকা মানুষটা কেমন আছে? কিন্তু একটু পরেই মনে হয়, না থাক, ওতো আমাকে ছাড়া ভালই আছে। তাহলে আমি পারব না কেন? সময়ের পরিবর্তনে, সবকিছু অতীত হয়ে যায়। মনের ডাইরির মলাট

ডিপ্রেশন

Image
                                    ডিপ্রেশন তোমরা যারা ডিপ্রেশনে মরে যাও, তারা আসলে জানোই না ডিপ্রেশন ব্যপারটা আসলে কি! ডিপ্রেশন শব্দটা বলতে এবং শুনতে একটু স্টান্ডার্ড লাগে তাই বলো। তোমরা যারা আজকাল ইনসোমনিয়াতে ভুগতেছো, তারা আসলে না বুঝেই ভুগতেছো। রাত ৪ টা পর্যন্ত জেগে থাকা আর ইনসোমনিয়া যে এক জিনিস না, এটা বুঝতে পারো না। এই বয়সটাই এমন। মাঝে মাঝে কিচ্ছু ভালো লাগবেনা। কাউরে সহ্য হবেনা। ছোটখাটো অপ্রাপ্তিতে মরে যেতে ইচ্ছে হবে। নিজেকে অপ্রয়োজনীয় মনে হবে। নিজের কাছে নিজের কোন গুরুত্ব থাকবে না। কেউ বিশ্বাস ভাংলে মনে হবে, "আমার সাথেই কেন এমন হয়"? মাঝে মাঝে মন খারাপ হবে এই ভেবে যে, "আমাকে কেউ ভালোবাসে না, আমার আপন বলতে কেউ নাই, আমি একা, ব্লা ব্লা ব্লা"! যখন আরেকটু বড় হইবা, তখন এইসব চিন্তা ভাবনা গুলো আর থাকবে না। একদিন আজকের কথাগুলো মনে হবে, একদিন ম্যাচিউরিটি বাড়বে, একদিন তুমি পুরাতন স্মৃতি মনে করে নিজে নিজে হাসবা, একটা সময় যার জন্য মরে যেতে চাইছো, তার কথা মনে করে বলবা "কি বোকাটাই না ছিলাম"! মানুষ একটা সময় বদলায়! দুখঃ কষ্টের কারন বদলায়! জীবন

হীনমন্যতা

Image
কখনো হীনমন্যতায় ভুগবেন না। এই পৃথিবীর কাছে তোমার গুরুত্ব অনেক। তুমি শুধু একজনই; সেটা তুমি। কোটি কোটি মানুষ থাকতে পারে তবে তোমার মত একটা মানুষও নেই। তোমার আঙুলের ছাপ আর কারো সাথে মিলবে না।তুমি যেভাবে নিচের ঠোঁট উল্টো করে কাদো; ঠিক এভাবে আর কেউ কাঁদে না। তুমি যেভাবে দুঃখ পাও, যেভাবে ভালোবাসো; তোমার মত করে আর কেউ এভাবে ভালোবাসে না। তুমি শুধু একজনই; সেটা তুমি। তিলে তিলে কষ্ট পেয়ে মরে যাবার জন্য তোমার জন্ম হয়নি। তুমি তোমার কষ্ট গুলোকে মেরে ফেলতে পারবে না তবে তুমি চাইলেই নিজেকে তিলে তিলে মেরে ফেলার হাত থেকে বাঁচাতে পারো। তোমাকে পাথরের মত শক্ত হতে হবে যেখানে তলোয়ার দিয়ে আঘাত করলে তলোয়ার মচকে যাবে; পাথরে দাগ হবে; ভাঙ্গবে না। উঁচু ছাদ থেকে নিচের দিকে তাকালে কেবলই পড়ে যাবার দৃশ্য চোখের সামনে ভেসে আসবে ; আর আকাশের দিকে তাকালে উড়তে ইচ্ছে করবে। তোমার ঘাড়টা নিচের দিকে নুইয়ে আছে। আর কাউকে পাশে না পেলে দু হাত দিয়ে ধরে নিজের ঘাড়টাকে উঁচু কর। দেখো- এই অপূর্ব পৃথিবীটা সেজে গুজে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে। কখনো হাল ছাড়বে না, হাল ছেড়ে দিলে তোমার নিয়তি তোমাকে ছেড়ে দিবে। অন্য